এদিকে বিয়ে তো লাটে ওঠার জোগাড়। ২ পরিবার বসে পরবর্তী শুভদিনের খোঁজে। আর সেটা করতে গিয়ে দেখা যায় ২ পরিবারের সব শর্ত মেনে বিয়ের দিন ঠিক করতে গেলে বিয়ে পিছিয়ে যাচ্ছে ২ বছরের মত। ২ বছর অপেক্ষা করতে রাজি ছিলেননা হবু বর। কিন্তু কিছু তো করার নেই। কনে তো হাসপাতালে শয্যাশায়ী।
আরও পড়ুন : এই ৩ অভ্যাস মানুষকে ধনী করে, আপনার একটাও আছে?
বর কথা বলেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে। পুরো বিষয়টি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানার পর তাঁরা হাসপাতালের ওপিডি-তে বিয়ের অনুমতি দেন। মাঝরাতে লগ্ন। বর বরযাত্রীদের নিয়ে আগে থেকে স্থির করা সেই বিয়ের দিনেই হাজির হন হাসপাতালে।
তবে কোনও গান বাজনা বাদ। বিয়ের আয়োজনে অবশ্য ত্রুটি ছিলনা। বর হাসপাতালের বেডে পৌঁছে যান হবু স্ত্রীকে নিতে। তাঁর তো উঠে দাঁড়ানোর ক্ষমতা নেই। তাই নন্দিনী সোলাঙ্কি নামে ওই তরুণীকে কোলে তুলে নেন বর আদিত্য সিং।
কনে শয্যাশায়ী হলেও তাঁকে ওই সময়ের জন্য বিয়ের পোশাকে সাজানো হয়। তিনি বরের কোলেই বিয়ের মণ্ডপে হাজির হন। ওপিডি হয়ে উঠেছে বিবাহবাসর। সেখানে উপস্থিত হাসপাতালের চিকিৎসক থেকে নার্স সকলেই।
আরও পড়ুন : হার্ট অ্যাটাকের আগে ৭টি সংকেত দেয় আমাদের শরীর, বুঝতে পারলে জীবন বাঁচবে
আরও পড়ুন : ওষুধ ছাড়াই অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি পেতে চান? জেনে নিন ঘরোয়া উপায়