অরিজিনাল দেশি, কলকাতার এই ৯ দোকানের খাসির মাংস সবচেয়ে ভাল

By Bangla News Dunia Desk Bappaditya

Published on:

Bangla News Dunia, বাপ্পাদিত্য:-  রবিবার হলেই মনটা খাসির মাংসের জন্য উতলা হয়ে ওঠে আমাদের। আসলে রবিবারের সঙ্গে বাঙালির খাশির মাংস কষা বা ঝোল খাওয়ার চল বহুকালের।আজকাল দিশি খাসি পাওয়া মুশকিল হয়ে যাওয়াতে রেওয়াজি খাসির চল বেড়েছে। কচি পাঁঠা মেলাও বেশ মুশকিলের। তবুও বাঙালির খাসির মাংসের প্রেম কমানো যায় না।

আমরা আজকে কলকাতার কয়েকটি সেরা ও পুরনো মাংসের দোকানের খোঁজ দেব। যেখানকার মাংস চোখ বুঁজে নেওয়া যেতে পারে।

গোপাল পাঁঠার দোকান: বহু ইতিহাসের সাক্ষী এই দোকান। গোপাল পাঁঠার মাংস পেতে হলে যেতে হবে কলেজ স্ট্রিটে। দোকানের নাম ‘বাঙালির পাঁঠার মাংসের দোকান’। গোপাল মুখোপাধ্যায় এই দোকান প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।

আরও পড়ুন:- পরমাণু হামলায় কীরকম ক্ষতির সম্ভাবনা? জানুন

কোহিনুর মিট শপ: বেকবাগানে পার্ক সার্কাস মার্কেটের পাশেই রয়েছে এই দোকান। অনেকেই দাবি করেন, এই দোকানের মাংসের তুলনা হয় না।

রহমনিয়া মিট শপ: খিদিরপুরের শাহি আস্তাবল এলাকার দোকানটি কয়েক বছরে বিশাল জনপ্রিয় হয়েছে। এই দোকান থেকে পাইকারি মাংসও সাপ্লাই করা হয়।

হাজি সাহেব মিট শপ: গরিয়া এলাকার এই খাসির মাংসের দোকানটিও নামকরা। পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্ন মাংসের জন্য এই দোকানে রোববারের সকালে ক্রেতাদের লম্বা লাইন লেগে যায়।

আমিন মিট শপ: এই দোকানটি পিকনিক গার্ডেনে অবস্থিত। দিশি ও রেওয়াজি খাশির মাংসের জন্য এই দোকানটি ইদানিং নাম করেছে। রবিবার ছাডা়ও সপ্তাহের অন্য দিনও তাই ভিড় লেগে থাকে এই দোকানে।

বেঙ্গল মিট শপ: বেলগাছিয়া জংশনে খুদিরাম বসু সরণিতে এই দোকানটি অবস্থিত। এই দোকানের মাংসও বেশ নাম করেছে। উৎসবের মরশুমে আবার ছাড়ও মেলে বলে শোনা যায়।

মুন্না মিট শপ: এই দোকানটি ভবানীপুরের শতাব্দীপ্রাচীন যদুবাবুর বাজারের কাছে রয়েছে। মুন্নার মাংসের দোকান নামেই এলাকায় পরিচিত।

বেলেঘাটা মিট সাপ্লায়ার্স: এই দোকানের মাংসের নাম রয়েছে ক্রেতাদের মুখে। উত্তর ও দক্ষিণ, দুই কলকাতা থেকেই ক্রেতা ভিড় করেন এই দোকানে।

নুর মিট শপ: গড়িয়া এলাকায় রয়েছে নূর মাংসের দোকান। গড়িয়া মেট্রো এলাকায় নূর রেওয়াজি মটনের দোকান। গড়িয়া, বাঁশদ্রোণী এলাকার লোকজনের কাছে এই দোকানের মাংস প্রথম পছন্দের।

আরও পড়ুন:- আর ২৫ বছর বাঁচতে পারলেই অমর হয়ে যাবে মানুষ ? গবেষণায় চাঞ্চল্য

 

Bangla News Dunia Desk Bappaditya

মন্তব্য করুন