ঘরে বসেই পুরোনো জন্ম সার্টিফিকেট ডিজিটাল করে নিন ! জানুন পদ্ধতি

By Bangla News Dunia Desk - Pallab

Published on:

Bangla News Dunia, Pallab : অনেক জায়গায় পুরোনো হাতে লেখা জন্ম সার্টিফিকেট নেওয়া হচ্ছে না। কারণ সেগুলো সহজে চেক করা যায় না। এখন সবকিছু ডিজিটাল হচ্ছে, তাই জন্ম সার্টিফিকেটও ডিজিটাল করা দরকার। ডিজিটাল সার্টিফিকেটে QR কোড থাকে, সেটা মোবাইল দিয়ে স্ক্যান করলেই সব তথ্য দেখা যায়। তাই এখন প্রায় সব জায়গায় এই ডিজিটাল সার্টিফিকেটটাই চাওয়া হচ্ছে।

আরো পড়ুন : পরমাণু হামলায় কীরকম ক্ষতির সম্ভাবনা? জানুন

চলুন জেনে নিই কীভাবে পুরোনো সার্টিফিকেট ডিজিটাল করবেন।

কারা ডিজিটাল করতে পারবেন?

যদি আপনার সার্টিফিকেট ১৯৯৯ সালের অক্টোবর মাসের পরে পঞ্চায়েত বা পৌরসভা থেকে ইস্যু হয়ে থাকে, তাহলে সেটা ডিজিটাল করা সম্ভব।

আর যদি ১৯৮৭ সালের আগের হয়, বিশেষ করে হাসপাতালে তৈরি সার্টিফিকেট হয়, তাহলে সেটা ডিজিটাল নাও হতে পারে।

কীভাবে করবেন?

এই কাজ আপনি নিজে অনলাইনে করতে পারবেন না।

আপনাকে সরাসরি পঞ্চায়েত বা পৌরসভার অফিসে যেতে হবে।

সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে আপনার আসল হাতে লেখা সার্টিফিকেট আর বাবা-মায়ের পরিচয়পত্র (ভোটার কার্ড, আধার কার্ড)।

ওখানে অফিসের কর্মীরা একটি ফর্ম (ফর্ম A) পূরণ করে নেবে।

যে কাগজগুলো লাগবে:

পুরোনো সার্টিফিকেট (আসল কপি)

বাবা-মায়ের ভোটার কার্ড ও আধার কার্ড

যদি সার্টিফিকেট হারিয়ে যায়, তাহলে ফটোকপি বা পোলিও কার্ড

এবং থানায় করা জেনারেল ডায়েরির কপি (GD)

ডিজিটাল করলে কী সুবিধা পাবেন?

সার্টিফিকেটে QR কোড থাকবে, যে কেউ সহজেই চেক করতে পারবে

আপনার মোবাইল নম্বর লিঙ্ক করানো যাবে

চাইলে বারবার ডাউনলোড করা যাবে

কোনো তথ্য ভুল থাকলে অফিসে গিয়ে ঠিক করিয়ে নেওয়া যাবে

যাদের কাছে এখনও পুরোনো হাতে লেখা সার্টিফিকেট আছে, তারা দেরি না করে এখনই অফিসে গিয়ে সেটা ডিজিটাল করিয়ে নিন। এতে ভবিষ্যতে স্কুলে ভর্তি, পাসপোর্ট, চাকরি কিংবা অন্য কাজে অনেক সুবিধা হবে।

আরো পড়ুন : গর্বে বুক ভরে যাবে INS বিক্রান্তের সক্ষমতার কথায়, সমুদ্রের অতন্দ্র প্রহরী – অতীত ও বর্তমান

আরও পড়ুন : ভারত-পাকিস্তান সংঘাত আরও বাড়লে কী করবে আমেরিকা ? জানতে বিস্তারিত পড়ুন

Bangla News Dunia Desk - Pallab

মন্তব্য করুন