ঘামাচিতে আক্রান্ত ? মুক্তির সহজ পথ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা

By Bangla News Dunia Desk - Pallab

Published on:

Homeopathy

Bangla News Dunia, Pallab : উষ্ণ এবং আর্দ্র পরিবেশে শিশু থেকে বৃদ্ধ যেকোনো বয়সের মানুষই ঘামাচিতে আক্রান্ত হতে পারেন। ঘামগ্রন্থির মুখ কোন কারনে বন্ধ হয়ে গেলে ত্বকের বহিরাবরণের নিচে ঘাম আঁটকে পরে এবং ঘামাচি তৈরি করে। উষ্ণ পরিবেশে শরীর থেকে অধিক ঘাম নির্গত হয় এবং বাতাসে আর্দ্রতা বেশি থাকলে ঘাম সহজে শুকায় না ফলে ঘামের সাথে ময়লা, সেরাম (ত্বক থেকে নিঃসৃত এক ধরনের তৈলাক্ত পদার্থ), ত্বকের মৃত কোষ, ব্যাকটেরিয়া ইত্যাদি মিশে ঘামগ্রন্থির মুখ বন্ধ করে দেয় এবং ঘামাচির উপদ্রব বাড়িয়ে দেয়।

আরও পড়ুন : বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলের পথে? দেখুন কি বললেন দিলীপ ঘোষ

সাধারনত অল্প কয়দিনের ভেতর ঘামাচি আপনা থেকেই সেরে যায়, তবে ঘামাচির ফলে উদ্ভুত চুলকানি যথেষ্ট পীড়াদায়ক, তাই ঘামাচির হাত থেকে বেঁচে থাকতে পারাটাই সবার কাম্য।

Antim Crud: জিহ্বায় সাদা প্রলেপ, খিটখিটে মেজাজ, ঠান্ডা জলে স্নান করতে চায়না। ঘামাচির মতই কিন্তু কাঁটাযুক্ত (জারকাঁটা) হলেও ইহা উপকারী। ৬-৩০ শক্তি পর্যায়ক্রমে উচ্চশক্তি ফলপ্রদ।

Jaborandi: প্রচুর ঘাম এবং ঘামজনিত কারণে ঘামাচি হলে। ৬-৩০ শক্তি।

Rhus Tox: গরমে আর্দ্র আবহাওয়ায় ঘামাচি। ৬-৩০শক্তি। ঘামাচির প্রতিষেধক হিসেবে ২০০ শক্তি সপ্তাহে ২বার সেব্য।

Urtica Uren: সকলপ্রকার ঘামাচিতে প্রযোজ্য। ৩x-৬ শক্তি অব্যর্থ।

বায়োকেমিকঃ
Nat.Mur: ঘামাচির প্রধান ঔষধ। ৬x-১২x শক্তি প্রযোজ্য।

Kali Mur: কোষ্ঠবদ্ধ, জিহ্বায় সাদা প্রলেপযুক্ত রোগীদের ঘামাচির চুলকানীতে ৬x-১২x শক্তি প্রযোজ্য।

Bangla News Dunia Desk - Pallab

মন্তব্য করুন