সঙ্গীত যোগায় আত্মার শান্তি। সুর, তাল, ছন্দ সব এক সুতোয় মিলে তৈরি হয় একটি গান। মন খারাপ কিংবা ভাল যে কোনও আবেগ নিমেষে পরিবর্তন করার ক্ষমতা শুধু সঙ্গীতের আছে।
মনে করা হয় নানা রোগ নিরাময় করার ক্ষমতা আছে সঙ্গীতের। এজন্যে বিশেষজ্ঞরাও মিউজিক থেরাপিকে মান্যতা দেন।
মিউজিক থেরাপি এমন একটি প্রক্রিয়া, যা বহু রোগীকে সুস্থ করতে পারে। সঙ্গীত আমাদের স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে।
গবেষণায় দেখা গেছে যে, ধীর গতি বা যন্ত্রের গান শুনলে মানুষ অনেক স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করতে পারে। মন শান্ত করে, উদ্বেগ কমায়।
ব্যথা কমানোর সঙ্গীতের অনন্য ক্ষমতা রয়েছে। দ্য ন্যাশনাল সেন্টার ফর বায়োটেকনোলজি ইনফরমেশনের একটি গবেষণায়, তা উঠে এসেছে।
ইমিউনোগ্লোবুলিনে প্রথম সারির প্রতিরক্ষা প্রতিরোধ ব্যবস্থার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অ্যান্টিবডি। প্রশান্তিদায়ক সঙ্গীতের সংস্পর্শে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত হতে পারে।
সঙ্গীত, আমাদের ব্যায়ামে মনোনিবেশ করতে সাহায্য করে। অক্সিজেন লেভেল বাড়ানোর জন্য ব্যায়াম করার সময় উৎসাহ বাড়ায় এরকম গান শোনা বাঞ্ছনীয়।
গান স্নায়ুতন্ত্র প্রশমিত করে শিথিলকরণে অবদান রাখতে পারে। এছাড়াও ঘুমের উন্নতি করে, যার ফলে ধীর শ্বাস, স্থিতিশীল হৃদস্পন্দন এবং রক্তচাপ কমে যায়।
এখানে উল্লেখিত পরামর্শগুলি সাধারণ তথ্যের ভিত্তিতে। একজন ডাক্তার বা সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের সঙ্গে অবশ্যই পরামর্শ করুন।
আরও পড়ুন:- UPI ব্যবহার করেন তাহলে সাবধান! এই বিষয়টি না জানলে বড় বিপদ