Bangla News Dunia, বাপ্পাদিত্য:- সন্তানের ঠিকভাবে বেড়ে ওঠা নিয়ে মা–বাবার চিন্তা ও চেষ্টার কমতি থাকে না। এ জন্য অবলম্বন করেন বিভিন্ন উপায়।
সন্তানের অনুভূতি বোঝার জন্য তারা পাশে চুপচাপ বসে থাকেন, যা আবেগ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
মা–বাবা নিজের আবেগের ব্যাখ্যা দেন (“আমি দুঃখিত”, “আমি খুশি”)—শিশুরাও শিখে আবেগ প্রকাশ করতে। ভুল হলে ক্ষমা চাইতে শেখান, এতে আত্মসম্মান ও সম্পর্কের প্রতি শ্রদ্ধা বাড়ে।
‘ধন্যবাদ’, ‘প্লিজ’, ‘সরি’ শেখাতে জোর না করে, সময় দিয়ে স্বাভাবিকভাবে শেখান। ছোটখাটো বিষয়েও উদ্বিগ্ন হলে তা গুরুত্ব দিয়ে শোনেন ও মূল্যায়ন করেন।
দয়া, সহানুভূতি ও অনুভূতি প্রকাশের অভ্যাস মা–বাবা নিজেরাই চর্চা করেন।
সরাসরি সমাধান না দিয়ে প্রশ্ন করে নিজের মতো সমাধান খুঁজতে উৎসাহ দেন।
শ্রদ্ধা ও বিশ্বাসের মাধ্যমে সম্পর্ক গড়ে তুললে বুদ্ধিমত্তা বিকাশ পায় নিরাপদ পরিবেশে।
আরও পড়ুন:- সিন্ধুর জল না পেলে পাকিস্তান যুদ্ধ করবে ভারতের সাথে, হুমকি বিলাওয়াল ভুট্টোর